সেলিম উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের ব্যাপারে সরকারের যদি কোনো বক্তব্য থাকে দেবে। আপনাদের লাঠি আমাদের (জামায়াত) গায়ে ওঠাবেন না। আপনারা মিছিলে বাধা দিয়ে সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। আপনারা ভানুমতির ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। জাতি তা আর বেশি দিন চলতে দেবে না।’

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উদ্দেশে এই জামায়াত নেতা আরও বলেন, ‘আপনারা আমাদের নেতাদের ফাঁসি দিয়েছেন। নেতাদের বন্দী রেখেছেন। এরপরও আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আইন লঙ্ঘন করব না। আপনাদের বুঝতে হবে জামায়াতে ইসলামী নতুন কোনো দল নয়। এ দেশের প্রাচীনতম দলের একটি হচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। কোটি কোটি মানুষ এই দলকে সমর্থন করে। আপনারা তাদের সমর্থনকে হরণ করতে পারেন না।’

গণমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে জামায়াত বলেছে, পাঠ্যপুস্তকে ইসলামবিরোধী অধ্যায় প্রত্যাহার, বিদ্যুতের বর্ধিত মূল্য হ্রাস, দলের আমিরসহ রাজবন্দীদের মুক্তি এবং নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে তারা এই বিক্ষোভ মিছিল করে। মিছিলটি উত্তর বাড্ডার সুবাস্তু নজরভ্যালি এলাকা থেকে শুরু হয়ে গুলশান লিংক রোড এলাকা পর্যন্ত যায়। মিছিলে ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি মুহাম্মদ রেজাউল করিম, সহকারী সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান, নাজিম উদ্দীন মোল্লা ও ফখরুদ্দীন মানিক, মহানগর উত্তরের নেতা জামাল উদ্দিন, জিয়াউল হাসান, মুহিবুল্লাহ, আতাউর রহমান সরকার, নাসির উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here